ভাকরওয়ারি বানানোর সব উপকরণ একসাথে একটি বাটিতে মিশিয়ে নিতে হবে।
এরমধ্যে পরিমাণমতো নুন এবং পরিমাণমতো জল দিয়ে একটু শক্ত করে ভালোভাবে মেখে নিতে হবে।
এই মন্ডটা কুড়ি মিনিটের জন্য ঢাকা দিয়ে রেখে দিতে হবে।
ময়দা বাদে পুর বানানোর সমস্ত উপকরণ একসাথে নিয়ে মিক্সিতে মসলাটা একটু গোটা গোটা থাকবে এমন ভাবে পিষে নিতে হবে।
মসলার সঙ্গে ময়দা মিশিয়ে নিতে হবে যাতে মশলাটা ঝরঝরে হয়ে যায়।
কুড়ি মিনিট পর পাত্র থেকে ঢাকা সরিয়ে দিয়ে মন্ডটাকে দুটি সমান ভাগে ভাগ করে নিতে হবে।
এবার একটি গোলা নিয়ে পরোটার মতো বেলে নিতে হবে।
এবার এই রুটিটা চারিদিক দিয়ে ছুরির সাহায্যে চৌকো করে কেটে নিতে হবে।
রুটিটির মাঝখানে অর্ধেক মসলার পুর সমানভাবে ছড়িয়ে দিতে হবে, তবে দুই ধার সামান্য খালি ছেড়ে দিতে হবে যাতে রুটিটা মোড়ার সময় সুবিধা হয়।
এবার আস্তে আস্তে রুটিটা মুড়ে নিতে হবে।
রুটিটি মুড়ে নেওয়ার একদম শেষ পর্যায়ে হাতে সামান্য জল নিয়ে ওই রুটিটার একধারে লম্বা করে লাগিয়ে দিতে হবে এবং রুটিটা সুন্দর করে মুড়ে নিতে হবে, যাতে ভাজার সময় রুটিটা খুলে না যায়।
রুটিটা সুন্দরভাবে মোড়া হয়ে গেছে।
রুটিটার দুই ধারের অংশ অল্প করে কেটে বাদ দিয়ে দিতে হবে।
এবার পুরো রুটিটা গোল গোল করে কেটে নিতে হবে।
একইভাবে অন্য মন্দটা বেলে এবং মুড়ে নিতে হবে এবং সেই বেলে নেওয়া মন্ড থেকে ছোট ছোট গোল গোল করে কেটে নিয়ে সবগুলোকে একসাথে একটি প্লেটে রাখতে হবে।
এবার কড়াইতে পরিমাণে একটু বেশি রিফাইন তেল নিয়ে ভাল করে গরম করে নিতে হবে। তবে তেলের তাপমাত্রা যেন খুব বেশি না হয়।
এবার কয়েকটি ভাকরওয়ারি নিয়ে ওই গরম তেলে দিতে হবে এবং একদম কম আঁচে সিঙ্গারার মতো ধীরে ধীরে ভাজতে হবে।
একপিঠ লাল করে ভাজা হলে ভাকরওয়ারিগুলি খুন্তি দিয়ে উল্টে দিতে হবে যাতে অন্য পিঠ সমানভাবে লাল করে ভাজা হয়।
ভাকরওয়ারিগুলির দুই পিঠ সমানভাবে লাল করে ভাজা হলে কড়াই থেকে তুলে নিতে হবে।
চায়ের সাথে গরম গরম পরিবেশন করতে হবে।
আপনি এই রেসিপিটি কীভাবে রেট করবেন? আপনার রিভিউ জমা দেওয়ার আগে দয়া করে একটি রেটিং যোগ করুন।
রিভিউ জমা দিন